Foods For Strong Teeth:আপনার দাঁত হবে লোহার মতো মজবুত,আপনাকে আপনার খাবারের পাতে রাখতে হবে এই কয়েকটি খাবার যা খেলে দাঁত-হাড় মজবুত হবে

আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ আছেন যারা নিজেদের দাঁতের খেয়াল সেই ভাবে রাখেন না। আর এই দাঁতের খেয়াল না রাখলে সমস্যা তৈরী হয়। কারণ বয়স যত বাড়তে থাকে দাঁতের নিজের শক্তি হারিয়ে ফেলে। তখনি আমাদের প্রত্যেকটি দাঁতে কিছু না কিছু সমস্যা তৈরী হয়ে যায়। 

বিশেষজ্ঞদের মতে মুখের স্বাস্থ্যের বিষয়ে বেশিরভাগ মানুষ সেরকম কিছু জানেন না। দাঁত ভালো রাখার জন্য সবসময় অবশ্যই ভালো ব্রাশ ব্যবহার করা উচিত। কিন্তু একবার ব্রাশ করে সেরকম উপকার পাবেন না। দিনে অন্তত ২ বার ব্রাশ না করলে দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে না।

আপনি ভাবছেন শুধু ব্রাশ করলেই হয়তো আপনার দাঁত ভালো থাকবে। কিন্তু সেটা একদমই নয়। দাঁত সুস্থ রাখতে হলে আপনার ডায়েট এ কিছু খাবার রাখতেই হবে তাহলেই আপনার সমস্যার সমাধান হবে। জেনে নেওয়া যাক কি খেলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয় সেই খাবার গুলি সম্পর্কে।

আরো পড়ুন :How To Take Care Of Your Teeth:-দাঁতের যত্ন নিন ! দাঁতে সমস্যা দেখা দিচ্ছে ? ঘরোয়া উপায়ে কি ভাবে দাঁতের যত্ন নেবেন জেনে নিন

care your teeth

 

যেসব খাবার দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখবে তা হলো –

১)ফল ও সবজি:-

ফল ও সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আলকালয়েডস। এই দাঁতের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও ফল ও সবজিতে যে পরিমান এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তা আপনার শরীরের জন্য খুবই ভালো। তাই প্রত্যেক মানুষকে এই জিনিসটি মাথায় রাখতে হবে। দাঁত ভালো রাখার জন্য পালং শাক,পেয়ারা,গাজর এই সমস্ত খুবই উপকারী। 

২)ডিম:-

ডিম এমন একটি খাদ্য যেটির দাম কম হওয়ার জন্য মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত পরিবারে সকলেই খেতে পারেন। এটি যেমন সস্তা সেরকমই এর গুন্ ও প্রচুর। ডিম ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন এ ভরপুর। এই প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম দাঁত ভালো রাখার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। তাই ডিম আপনি একটি করে রোজের খাবারের মধ্যে রাখুন। 

৩) দুধ জাতীয় খাদ্য:-

যদি আপনি দুধ খেতে পারেন তাহলে সেটি খুবই ভালো হয় আপনার দাঁত এর জন্য। কিন্তু দুধ অনেক মানুষেরই সহ্য হয়না। তারা ছানা,দই,পানির ইত্যাদি খাবার খেতে পারেন। এই সমস্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে অনেক পরিমান ক্যালসিয়াম। এই ক্যালসিয়াম আমাদের দাঁত শক্ত করার জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করার জন্য শক্তি পাই এই দুধ থেকে। 

কিন্তু আপনাদের দাঁতের যদি কোনো সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সেটি ফেলে না রেখে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। উপরিউক্ত তথ্য গুলি আপনাদের সচেতনার উদ্দেশ্যে এখানে লেখা হয়েছে। নিজে কখনোই কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না কোনো দাঁতের সমস্যা দেখা দিলে,চিকিৎসকের পরামর্শে কাজ করবেন।     

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *